নাম : ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna অর্থ: এর কোনো অর্থ নেই অথবা এইটা একটি আধুনিক নাম
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 1
রাশি : বৃশ্চিক রাশি
নক্ষত্র : কৃতিকা
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: ধৃত, Dhrit, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ধৃতরাষ্ট্র, Dhritarastra, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ধৃতিল, Dhritil, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ধরোনেশ্বর, Dhroneshwar, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: ধ্রুবা, Dhruba, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
নামকরণ বিষয়ক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna হয় তারা সাধারণত জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। যদিও বা তারা জীবনে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তবুও তারা সেই পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও হয়তো খুব সহজেই নিজেদের জন্য লাভদায়ক কিছু খুঁজে বার করতে পারবে। এদের ব্যাপারে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো এরা হয়তো সব কিছুই খুব সহজে ও সাবলীলভাবে পেয়ে যায়। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের সামাজিক কর্তব্য এবং অন্যান্য কাজের প্রতি অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে। বেশির ভাগ সময়ে এই মানুষেরা খুবই আবেগপ্রবণ হয় কিন্তু এই কথাটাও সত্যি যে হয়ত অন্যেরা এই মানুষদের আবেগের দাম দিতে পারে না। সাধারণত এদের মধ্যে একটি দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে এবং এরা মনে প্রাণে দার্শনিক হয়। এদের মধ্যে সব জিনিস নিয়ে একটু বেশি ভাবনাচিন্তা করার প্রবণতা আছে। কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সাধারণত এদের বাস্তবধর্মী হওয়ার উপদেশ দেওয়া হয়। এদের হয়তো বলা হয় যে যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় নিজের মনের থেকে নিজের মস্তিষ্কের কথা বেশি শোনা উচিত। এরা হয়তো জীবনে খুবই সাহায্যকারী ও স্নেহময় আত্মীয়স্বজন পাবে। এদের জীবনে অগ্রসর হতে হয়তো এদের আত্মীয়স্বজনেরা সব দিক থেকে সাহায্য করবে। নিজেদের জীবনে সাধারণত এরা খুবই সুশৃঙ্খল এবং সময়নিষ্ঠ হয়। এই সব গুনের জন্যই হয়তো তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। তবে এই নামের মানুষদের নিজেদের উল্লিখিত কর্মসূচির প্রতি বেশি করে মনোনিবেশ করা উচিত কারণ শুধুমাত্র তাহলেই তারা নিজেদের কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে হয়তো।
Advertisement
ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
3 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna হয় সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই কমনীয় স্বভাবের হয়। এবং একই সাথে তারা সাধারণত খুবই মিশুকে স্বভাবের হয়। তবে তাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই হয়তো তারা খুঁতখুঁতে হয়। কখনো কখনো এই স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের জীবনের সব থেকে ভালো জিনিষটা পাবে আবার কখনো কখনো হয়তো তারা সব থেকে খারাপ জিনিষটা পাবে। তাদের রসবোধ হয়তো খুবই প্রখর হবে। তারা সাধারণত সৃজনশীল কাজকর্ম যেমন আঁকা বা গান বা নাচ বা অন্য আরো অনেক কিছু এসবের প্রতি খুবই উৎসাহী হবে। তাদের উপস্থিত বুদ্ধি হয়তো খুবই প্রখর হবে। তারা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি বেশ কয়েকটি কার্যকর সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এই জন্য হয়তো তারা অনেক খ্যাতি অর্জন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কাজের প্রতি ও জীবনের বাকি সব বিষয়ের প্রতি খুবই অনুপ্রাণিত হবে। তারা হয়তো অন্য মানুষদেরও উৎসাহিত করে তুলতে পারবে। তাদের মধ্যে সাধারণত একটি ভালো ও পেশাদার লেখক হওয়ার সব গুণই থাকবে এবং এর সাহায্যে তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবে। যদি তারা এই কর্মক্ষেত্রকে তাদের পেশা হিসেবে গ্রহণ করে তাহলে হয়তো তারা একজন পেশাদার লেখক হিসেবে অনেক খ্যাতি ও অর্থ উপার্জন করতে পারবে। কখনো কখনো হয়তো তারা খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে পরে এবং তখন হয়তো তারা তাদের সব সিদ্ধান্ত নিজেদের হৃদয় থেকে নেয়। তবে এই সিদ্ধান্তগুলির জন্য হয়তো তারা বিপদে পরতে পারে। তাদের মধ্যে হয়তো একজন ভালো নেতা হওয়ার সব গুণ থাকবে। এই প্রেক্ষিতে দেখতে গেলে তারা হয়তো একজন রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও ভালো সাফল্য লাভ করতে পারে।
.
যে জাতকদের নাম ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের জীবনের সব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে খুব ভালো ভাবে অবগত হবে। তারা হয়তো তাদের লেনদেনের ব্যাপারে একটু বেশিই সৎ হবে। তারা সাধারণত খুবই খোলা মনের মানুষ হবে এবং নিজেদের মনের কথা কারোর সামনে প্রকাশ করতে হয়তো কোনো কুন্ঠা বোধ করবে না। সাধারণত তারা অত্যন্ত রকম সোজাসুজি ভাবে সব কাজ করতে পছন্দ করবে তবে তাদের এই ব্যবহারে হয়তো কখনো কখনো অন্যরা খুবই আহত হবে। তবে এই মানুষেরা সাধারণত সেই বিষয়ে কোনো ভাবেই মাথা ঘামায় না। যে জাতকদের এই নাম হয় সেই জাতকেরা হয়তো দৃঢ় সংকল্পের মানুষ হয়। যে ব্যক্তিরা এই শ্রেণীর মধ্যে পরে সেই ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত বীরত্বের অনেক গুণ দেখা যায়। এই মানুষদের আরেকটি লক্ষ্যকরণীয় স্বভাব হলো তাদের মধ্যে হয়তো বেশ অনেকটা আত্মবিশ্বাস থাকবে যা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবনে সফল হতে সাহায্য করবে। এই জাতকদের মধ্যে হয়তো মাঝে মধ্যেই একটু কর্তৃত্ব ফলানোর প্রবণতা দেখা যাবে। তারা সাধারণত অন্যদের ছোট করতে খুবই মজা পাবে। এই মানুষেরা হয়তো বস্তুবাদী মানসিকতার হবে। যে মানুষদের নাম ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের নিজেদের ব্যক্তিত্ব ও অবদান নিয়ে খুবই গর্ব করে। এই মানুষেরা হয়তো জন্ম থেকেই নেতৃত্ব করতে পারবে আর এইভাবেই সুখ লাভ করবে। তাদের জন্য সাফল্যের সিঁড়িটা সাধারণত খুবই লম্বা হবে। তবুও তারা হয়তো অকৃতজ্ঞ হবে এবং তাদের যারা সাহায্য করেছে তাদের প্রতি সাধারণত একটুও কৃতজ্ঞতা দেখাবে না। তারা হয়তো আবেগপ্রবণ হবে। এই জাতকেরা সাধারণত অপর লিঙ্গের মানুষদের সাথে খুব সহজেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে পারে। তারা হয়তো অপর লিঙ্গের মানুষদের খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে বা উল্টোটাও দেখা যেতে পারে।
নাম
ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
এর কোনো অর্থ নেই অথবা এইটা একটি আধুনিক নাম. এই নাম
46 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম ধৃষ্ট্দ্যুম্না, Dhristadhyumna হবে সেই মানুষদের বন্ধু ভাগ্য সাধারণত খুবই ভালো হবে এবং তারা হয়তো অনেক নতুন বন্ধুর সংস্পর্শে আসতে পারবে। যদিও তাদের মধ্যে সবাই মোটামুটি ভালোই হবে তবুও কোনো কারণ বসত তাদের মধ্যে কেউ কেউ হয়তো এই ব্যক্তিদের প্রতি ক্ষতিকারক হয়ে উঠবে। সুতরাং এই মানুষদের হয়তো উচিত এই সব বন্ধুদের এড়িয়ে চলে কারণ এটাই তাদের জন্য মঙ্গলকারক হবে সাধারণত। এই নামের জন্য হয়তো এই জাতকেরা তাদের জীবনে অনেক সুখকর জিনিস উপভোগ করতে পারবে। এই নামটি তার জাতকদের জন্য হয়তো শুধু সৌভাগ্যশালী হবে না বরং এই নাম হয়তো এই মানুষদের জন্য শুভ কামনা নিয়ে আসবে। এই নাম হয়তো এই জাতকদের জন্য খ্যাতিও নিয়ে আসতে পারবে। তবে শুধুমাত্র অনেক দীর্ঘস্থায়ী লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার পরেই হয়তো এই মানুষেরা তাদের জীবনে আশার আলো দেখতে পারবে ও তাদের জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবে। যদিও এই মানুষরা হয়তো তাদের জীবনে অনেক অর্থের মালিক হবে তবুও সেই অর্থ ব্যবহার করে জীবনকে উপভোগ করার সময় বা মানসিকতা কোনোটাই হয়তো এদের থাকবে না। যেহেতু এই মানুষেরা সাধারণত অর্থ সঞ্চয় করার প্রতি বেশি গুরুত্ব দেবে সেহেতু কখনো কখনো হয়তো তাদের কৃপণ বলে মনে হবে। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের অধীনে থাকা কোনো সংস্থাকে খুবই সুষ্ঠূ ভাবে পরিচালনা করতে পারবে। এই ক্ষেত্রে হয়তো তারা অনেক খ্যাতি অর্জন করতে পারবে। তারা হয়তো কোনো ধান্দাবাজের চক্করে ফেঁসে যেতে পারে। তাদের জন্য সাধারণত তাদের পরিবারের সুরক্ষাই সব থেকে আগে থাকে।